Education

পড়াশোনায় মন বসানোর নয়টি উপায়

কিভাবে মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করবেন

5/5 - (1 vote)

পড়াশোনায় মন বসানোর নয়টি উপায়

মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করতে ভালো ফলাফলের জন্য একটি ভালো পদক্ষেপ নেই, তাহলে আপনি আপনার স্মরণ শক্তি এবং দীর্ঘমেয়াদী ভাবে লেখাপড়ার স্মরণ শক্তি উন্নয়নের জন্য ব্যবহার করতে পারেন এই পদক্ষেপ।

মনে রাখবেন: সবারই ভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট্য রয়েছে। অন্য ছাত্রদের জন্য যা কাজ করে তা আপনার জন্য কাজ করতে পারে না। শুধু চেষ্টা করুন কিভাবে সবচেয়ে ভালো অধ্যয়নের উপায় আবিষ্কার করা যায়। আপনি যদি একজন  ছাত্র হন, তবে আমরা আপনাকে আপনার সম্পূর্ণ সম্ভাবনার মূল্য উত্তীর্ণ করতে সাহায্য করবো, আপনার আত্মবিশ্বাস, শিক্ষামূলক ক্ষমতা এবং অধ্যয়ন দক্ষতা উন্নয়ন করে।

এখানে আমরা আপনাদের জন্য কিছু উপকারী টিপস দিচ্ছি মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করার জন্য:

১) আপনার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করুন:

আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে বলতে পারি যে, মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো নিয়মিত অধ্যয়ন করা। আমি প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় নিয়ে অধ্যয়ন করতে চেষ্টা করি এবং প্রতিদিন নির্ধারিত সময়ে নির্ধারিত পাঠ্যক্রম পড়তে বিশেষ করে সময় দেয়া হয়।

আরও একটি উপকারী টিপস যা আমি সবসময় অনুসরণ করি হলো, একটি সুস্থ শরীর ও সুস্থ মনের জন্য নির্দিষ্ট সময়ে খাবার খেয়ে পর্যাপ্ত ঘুম নেওয়া। যখন আমি নির্ধারিত সময়ে খাবার খেয়ে পর্যাপ্ত ঘুম নেই, আমি অধ্যয়ন করার সময় সমস্যা হয়ে যায় এবং মনোযোগ সম্পূর্ণ কাজ করতে পারে না।

২) প্রস্তুতি নিন:

অধ্যয়নে সফলতার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিতে হবে। নির্দিষ্ট পাঠ্যক্রমের উপর কেন্দ্রিত হওয়া এবং নির্দিষ্ট সময়ে পড়াশোনা করা একজন ছাত্র হিসাবে আমার পরামর্শ হবে। আমার মতে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো প্রতিদিন পুনরায় পড়া এবং পরীক্ষার পূর্বে একটি নির্দিষ্ট সময়ে পুনরায় অধ্যয়ন করা।

এছাড়াও, সঠিক খাবার এবং পর্যাপ্ত ঘুম নেওয়া একজন ছাত্রের জীবনের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক খাবার নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে এবং পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করতে হবে যাতে মনোযোগ সম্পূর্ণ কাজ করতে পারে। একটি নির্দিষ্ট পরিকল্পনা করার মাধ্যমে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।

৩) সময় নির্ধারণ করা :

সময় নির্ধারণ করা অধ্যয়নের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। একজন ছাত্র হিসাবে আমি নির্দিষ্ট সময়ে নির্ধারিত বিষয় পর্যালোচনা এবং নির্ধারিত পাঠ্যক্রম পড়তে চেষ্টা করি।

সময় নির্ধারণ করার জন্য নিম্নোক্ত উপায়গুলি ব্যবহার করা যেতে পারে:

প্রতিদিনের কার্যক্রমে নির্দিষ্ট অধ্যয়নের সময় নিশ্চিত করুন। এটি আপনাকে অধ্যয়ন এবং পরীক্ষার জন্য কম কম সময় দিয়ে নির্ধারিত করতে সাহায্য করবে।

কোনও অধ্যয়ন সময়ে নির্দিষ্ট সময়কাল পর্যন্ত নির্ধারিত বিষয়ে কেন্দ্রিত থাকা। যেমন, 30 মিনিটের জন্য গণিত পড়া, একটি কাটাকুটি প্রবন্ধ লেখা এবং একটি বই পড়া।

আপনি সঠিক সময় নির্বাচন করলেও সেটিতে নিষ্ঠার সাথে কাজ করতে হবে। অধ্যয়নের সময় মোবাইল ফোন, টেলিভিশন এবং অন্যান্য বিভিন্ন দিক থেকে আসা অসংখ্য বিষয়ে আপনার মন বিক্ষিপ্ত করতে পারে। সেই সময়ে আপনার মনটি শুধুমাত্র আপনার নির্দিষ্ট কাজে কেন্দ্রিত হতে হবে।

পরিকল্পনা করুন। পরীক্ষার আগে নির্ধারিত সময়ে পরীক্ষার জন্য নির্দিষ্ট পাঠ্যক্রম পর্যালোচনা এবং একটি প্রস্তুত পরিকল্পনা তৈরি করুন। এটি আপনার একটি নির্দিষ্ট শখ সংশ্লিষ্ট হতে পারে যা আপনার সময় কেটে দেয় এবং আপনার মন ফাঁকা রাখে।

এই উপায়গুলি ব্যবহার করে আপনি নিশ্চিত করতে পারেন যে আপনি নির্দিষ্ট সময়ে নির্ধারিত বিষয় পর্যালোচনা এবং পাঠ্যক্রম পড়তে পারেন।

৪) নির্লিপ্ত করুন:

নির্লিপ্ত করা অধ্যয়নের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনি নির্লিপ্ত করে পড়া বা অধ্যয়ন করা বিষয়টি পরে আবার স্মরণ করতে পারেন। একজন ছাত্র হিসাবে আমি নির্দিষ্ট বিষয় উপর নির্লিপ্ত করার জন্য

নিম্নলিখিত উপায়গুলি ব্যবহার করি:

নোট করা: প্রতিদিনের কার্যক্রমে নির্দিষ্ট বিষয়টি নোট করা যেতে পারে। আপনি যে কোনও মাধ্যমে নোট করতে পারেন, যেমন নোটবুক, স্মার্টফোন অথবা কম্পিউটারের উইন্ডোজ পরিসর। এটি আপনাকে অধ্যয়ন এবং পরীক্ষার জন্য সঠিক তথ্য সংরক্ষণ করতে সাহায্য করবে।

ফ্ল্যাশ কার্ড: আপনি আপনার নির্দিষ্ট বিষয়গুলি ফ্ল্যাশ কার্ডে লেখতে পারেন। এটি আপনাকে স্মরণ শক্তি উন্নয়নে সাহায্য করবে এবং নির্দিষ্ট বিষয় পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হতে সাহায্য করবে।

৫) প্রাথমিক অধ্যয়ন করুনঃ

প্রাথমিক অধ্যয়ন করা হল কোনও নতুন বিষয় বা কোনও নতুন বই সম্পর্কে বিস্তারিত জানা। এটি সম্ভব নয় যে আপনি নতুন বিষয় বুঝতে সক্ষম হবেন এবং তা উপস্থাপন করতে পারবেন।

প্রাথমিক অধ্যয়ন করার জন্য নিম্নলিখিত কয়েকটি পদক্ষেপ অনুসরণ করা উচিত:

বই সম্পর্কে আলোচনা করুন: নতুন বই পড়ার আগে এর বিষয় সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা নেওয়া জরুরী। এটি আপনাকে বইটির বিষয় সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দিতে সাহায্য করবে এবং নির্দিষ্ট অধ্যয়ন উদ্দেশ্যে এটি উপযুক্ত করতে সাহায্য করবে।

৬) একটি নোটবুকে লিখুন:

অধ্যয়নের জন্য নোটবুক হল একটি গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম যা আপনাকে নোট করতে সাহায্য করবে। নোটবুকে আপনি নোট করতে পারেন বইয়ের বিষয়গুলি, জমু তথ্য, সূত্র, নতুন শব্দার্থ এবং অন্যান্য উপকারিতা সংগ্রহ করতে পারেন।

নোটবুকে লিখার জন্য নিম্নলিখিত কয়েকটি পদক্ষেপ অনুসরণ করা উচিত:

নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে নোট করুন: নোটবুকে প্রথমেই আপনার নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য সম্পর্কে লিখুন। এটি আপনাকে সমস্ত নোটগুলি সংগ্রহ করতে সাহায্য করবে এবং আপনাকে পরে নির্দিষ্ট বিষয় খুঁজে পাওয়া সহজ করবে।

স্পষ্টতা বজায় রাখুন: আপনি নোটবুকে নোট করার সময় স্পষ্টতা বজায় রাখতে হবে। নোট করার জন্য সমস্ত বিষয়ে স্পষ্টতা বজায় রাখুন যাতে পরে আপনি তা ব্যবহার করতে পারেন। আপনার নোটবুকে নোট করার জন্য সমস্ত বিষয় স্পষ্টভাবে লিখুন, নতুন বা অপরিচিত শব্দার্থগুলির সঠিক উচ্চারণ ও বর্ণনা করুন এবং লেখার স্থানে প্রাথমিক অবস্থান এবং একটি স্থানীয় বিষয়বস্তুর জন্য অংশগ্রহণকারী উপযুক্ত বিষয়গুলি উল্লেখ করুন।

সমস্ত তথ্য পর্যালোচনার পর নোটবুকে কিছুটা সময় ব্যয় করুন এবং আপনার লিখা বিষয়গুলি পর্যালোচনা করুন। আপনি যদি নির্দিষ্ট বিষয়ে নোটগুলি লিখে থাকেন, তবে এগুলি সাজানো এবং সম্পূর্ণ হওয়া না থাকলে আরও তথ্য যোগ করা উচিত হতে পারে।

সর্বশেষে, স্পষ্টতা বজায় রাখার জন্য আপনার নোটবুকে নোট করার জন্য কমপক্ষে একটি পুরো বিষয়টি লিখে রাখুন যাতে পরে সমস্ত নোটগুলি সম্পূর্ণ হয়ে থাকে। এই উপায়টি আপনাকে নোটবুকে আরও সম্পূর্ণ এবং স্পষ্ট নোট করতে সাহায্য করবে এবং আপনি পরবর্তীতে একটি বিষয়কে চিহ্নিত করতে পারবেন সমস্ত নোটগুলি পর্যালোচনা করার সময়।

৭) সংক্ষেপে সারাদিনের পাঠ্যক্রম পুনরায় দেখুন:

পুনরায় দেখুন একটি সংক্ষিপ্ত উপায় যা দিনভরের পাঠ্যক্রমকে সহজে মনে রাখার জন্য ব্যবহৃত হয়। প্রতিদিন পড়াশোনার শুরুতে আপনাকে আপনার পাঠ্যক্রমটি পুনরায় দেখা উচিত হতে পারে।

প্রতিদিনের শুরুতে সারাদিনের পাঠ্যক্রম পুনরায় দেখতে পারেন এবং সেই দিনে পরে যা করবেন তা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেন। আপনি নোট নেওয়া একটি পুরো তালিকা তৈরি করতে পারেন যাতে আপনি স্পষ্টভাবে দেখতে পারেন যে দিনে কোন কাজটি করতে হবে।

এছাড়াও, আপনি সকল পরীক্ষার সময়সূচীও পর্যালোচনা করতে পারেন এবং একটি পরীক্ষা দেওয়ার আগে সকল বিষয়গুলি আবার পুনরায় পড়তে পারেন।

একটি ভালো উপায় হতে পারে সকল পাঠ্যক্রমের সময়সূচীতে কমপক্ষে ১৫-২০ মিনিট সময় ব্যয় করে সারাদিনের পর্যালোচনা করতে। সকল পাঠ্যক্রমের জন্য নতুন সমস্যাগুলি প্রকাশ করা হতে পারে এবং আপনি সকল পাঠ্যক্রমের সময় পর্যালোচনা করে আপনার করণীয়গুলি চিহ্নিত করতে পারেন।এছাড়াও, পাঠ্যক্রম ভিত্তিক আলোচনা করে পুনরায় একটি সংক্ষিপ্ত লিস্ট তৈরি করুন যাতে প্রতিদিন করণীয়গুলি পর্যালোচনা করতে পারেন। আপনি আপনার সারাদিনের কাজের সুবিধার্থে কিছু বিশেষ করণীয় মূল্যায়ন করতে পারেন।

৮) নিজস্ব অধ্যয়ন পরিকল্পনা করুন:

নিজস্ব অধ্যয়ন পরিকল্পনা তৈরি করা হলে আপনি সঠিকভাবে কিভাবে সমস্ত পাঠ্যক্রম সম্পন্ন করতে পারেন তা জানতে পারবেন। এটি একটি পরিকল্পনা হওয়া সত্ত্বেও এটি সহজতম ও কার্যকর উপায় যা আপনাকে একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য সেট করতে এবং সেটি সম্পাদন করতে সাহায্য করবে।

 

নিজস্ব অধ্যয়ন পরিকল্পনার উদাহরণগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:

প্রথমে সমস্ত পাঠ্যক্রমগুলি দেখুন এবং আপনার সমস্ত পরীক্ষার তারিখ ও সময়সূচী নোট করুন। পরে সকল পাঠ্যক্রমের জন্য নির্দিষ্ট সময় ব্যবহার করে পড়াশোনা করুন। একটি পাঠ্যক্রম শেষ করার আগে একটি লক্ষ্য সেট করুন এবং সেটি সম্পাদন করার জন্য সমস্ত পাঠ্যক্রম সম্পন্ন করার সাথে সাথে নিয়মিত পরীক্ষাগুলির জন্য প্রস্তুত থাকুন।

পাঠ্যক্রমের বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করুন: পাঠ্যক্রমের বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করা শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি পাঠ্যক্রমের বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করে পরীক্ষাগুলি উপর পরিচয় পাওয়া যায় এবং সঠিকভাবে পাঠ্যক্রমটি বুঝা সম্ভব হয়। নিচে কিছু বিষয় উল্লেখ করা হলো যা আপনি আলোচনা করতে পারেন:

বিষয়ের সারসংক্ষেপ: প্রতিটি বিষয়ের সারসংক্ষেপ আলোচনা করুন যেমন কী হলো এবং এর মূল উদ্দেশ্য কী ছিল।

বিষয়টির গুরুত্ব: প্রতিটি বিষয়ের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করুন যেমন কেন এটি শিক্ষিত হয় এবং এর প্রয়োজনীয়তা কী ছিল।

বিষয় ভিত্তিক প্রশ্ন এবং উত্তর: পাঠ্যক্রমের বিষয়গুলি নিয়ে প্রশ্ন উত্তর উদাহরণ দেখে পরীক্ষার সময় সঠিকভাবে সমাধান করা যায়। এখানে কিছু প্রশ্ন উদাহরণ উল্লেখ করা হলো:

উদাহরণ ১: আপনি কোনটি নিয়ে আলোচনা করবেন যখন প্রযুক্তি বিষয়ে শিখতে থাকবেন?

উত্তর: প্রযুক্তি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে সবচেয়ে ভালো সময় হলো সকালের বেলা। সকালে মানসিক স্থিতি ভালো থাকে এবং জ্ঞান লাভ করার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

উদাহরণ ২: একটি সমস্যা সমাধান করার জন্য আপনি কি পদক্ষেপগুলি নেয়?

উত্তর: সমস্যা সমাধান করার জন্য আমি প্রথমে সমস্যাটি বুঝতে চেষ্টা করতে হয়। তারপরে আমি সমস্যার উদ্দেশ্য এবং সম্ভব সমাধান পর্যালোচনা করি। পরবর্তীতে আমি সমাধান অনুসন্ধান করি এবং একটি পরীক্ষা চালানোর জন্য সমাধান পর্যালোচনা করি এবং একটি পরীক্ষা চালানোর জন্য কিছু পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে, যেমন একটি হাতের খড়ি বা কম্পিউটারের সহায়তায়।

৯) পরীক্ষার পূর্বে পুনরায় অধ্যয়ন করুন: 

পরীক্ষার পূর্বে পুনরায় অধ্যয়ন করা একটি উত্তম পদক্ষেপ। এটি আপনাকে পরীক্ষায় ভালো ফলাফল লাভ করার সুযোগ দেয়। কিছু প্রভাবশালী পদক্ষেপ নিচে উল্লেখ করা হলো:

সমস্ত বিষয়টি পর্যালোচনা করুন এবং সমস্যাটি বুঝে নিন। এটি আপনাকে একটি উপযুক্ত পরীক্ষার পর আপনার পরীক্ষার ফলাফল সম্পর্কে আপনার মনের চিন্তার কম করবে।

পুরানো নোটগুলি এবং বইগুলি পুনরায় পড়ুন। আপনার পুনরায় অধ্যয়ন সম্ভবতঃ পরীক্ষায় আপনার কাছে প্রশ্ন উঠানো সম্ভব যেখানে আপনি পূর্বে সমস্যাটি সমাধান করতে অস্বস্তি করেছেন।

আপনার নোটবুক এবং বইগুলি কমপক্ষে একবার আবার পড়ুন। এটি সম্ভবতঃ আপনাকে নতুন ধারণা দেয় এবং আপনার মনে নেই সেগুলি মনে আনার সু

সঠিক। নোটবুক এবং বইগুলি পুনরায় পড়ে নতুন পরিবর্তন এবং ধারণা পেতে সাহায্য করবে। পুনরায় পড়া আপনাকে পূর্বে না দেখা বিষযগুলি মনে আনতে সাহায্য করবে এবং আপনার পরীক্ষার জন্য আরও উপকারী হতে পারে। পুনরায় পড়তে আপনার আলোচনা করা উপকারী হতে পারে, এটি সাহায্য করবে আপনি যে বিষয়টি ভুলে গেছেন সেগুলি মনে রাখতে।

 

পরিশেষেঃ

পড়াশোনা এবং পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন কেবল একটি ধাপ। পরীক্ষা দিতে যে ভাবে সমস্যা সমাধান করা যায় তা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এতে আপনার সমস্যা সমাধান করার দক্ষতা উন্নয়ন হবে এবং আপনি আপনার পরীক্ষার সমস্যা সমাধান করতে পারবেন। সময় পরিচয় এবং নির্ধারিত সময়সূচীতে পড়াশোনা শুরু করুন, সঠিক প্রস্তুতি নিন, সমস্যা সমাধান করার দক্ষতা উন্নয়ন করুন এবং অধিক পরীক্ষার পূর্বে পুনরায় পড়তে থাকুন। এগুলি আপনার পরীক্ষায় সফলতার দিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসাবে প্রয়োজন হবে।

যেভাবে প্রস্তুতি নিলে মাত্র ২ মাসেই বিসিএস প্রিলি পাশ করা যায়।

পরীক্ষায় দ্রুত লেখার উপায়

পর্তুগাল ভিসা আবেদন ২০২৩ কাজের ভিসা আবেদনের নিয়ম

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button